জীবনের ছোট ছোট জিনিস উপভোগ করুন। একদিনের জন্য ফিরে তাকাতে পারেন এবং বুঝতে পারেন যে এগুলো বড় জিনিস ছিল। এমন লোক আছে যারা হাল ছেড়ে দেওয়ার সময় বুঝতে পারেনি যে, তারা সাফল্যের কত কাছাকাছি ছিল।
সিনক্রোনাস মোটরের ইনপুট পাওয়ার সমান রেখে বা ধ্রুব মানের যান্ত্রিক আউটপুট পাওয়ার সমান রেখে ফিল্ড কারেন্টের (I) সাপেক্ষে আর্মেচার বা লাইন কারেন্ট (L)-এর পরিবর্তন পর্যায়ক্রমে একটি কাগজে গ্রাফ আকারে প্রকাশ করার পদ্ধতিকে ভি-কার্ভস বলে।
স্ট্রেইন গেজের গেজ ফ্যাক্টরঃ ধাতব পরিবাহীর প্রতি একক রেজিস্ট্যান্সের পরিবর্তন (△R/R) এবং প্রতি একক দৈর্ঘ্যের পরিবর্তন (△L/L)-এর অনুপাতকে Gauge factor বলে। Strain gauge-এর সেনসিটিভিটি নিরূপণের জন্য Gauge factor অতীব প্রয়োজনীয়।
বৈদ্যুতিক সার্কিটের কোন দোষ বা ত্রুটির কারণে কারেন্ট কাঙ্ক্ষিত পথে প্রবাহিত না হয়ে অন্য পথে প্রবাহিত হওয়াকে বৈদ্যুতিক লাইন বা বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতির ত্রুটি বলে।
গত আর্টিকেল এ আমি আলোচনা করেছি সুইচগিয়ার কি? কত প্রকার? এর উপাদানগুলো কি? এ বিষয়ে। আজ আমরা জানব, বৈদ্যুতিক সিস্টেমে সুইচগিয়ার প্রটেকশনের গুরুত্ব নিয়ে। চলুন শুরু করি।
সুইচগিয়ার কি? সুইচগিয়ার একটি সুইচিং ব্যবস্থা ও নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্র। বৈদ্যুতিক পাওয়ার সিস্টেমকে শর্ট সার্কিট এবং অন্যান্য ত্রুটিজনিত ক্ষতির হাত হতে রক্ষার জন্য ব্যবস্থা রাখতে হয়।
স্ট্রেইন গেজ কি? (What is strain gauge) : স্ট্রেইন গেজ হলো এমন একপ্রকার প্যাসিভ ট্রান্সডিউসার, যার উপর প্রয়োগকৃত চাপ (Strain)-এর পরিবর্তনের সাথে সাথে এর রেজিস্ট্যান্সও পরিবর্তন হয়।
থার্মিস্টর একটি নেগেটিভ টেম্পারেচার কো-ইফিসিয়েন্ট পদার্থ, যার রেজিস্টিভিটি ব্যস্তানুপাতিকভাবে পরিবর্তিত হয়। একে সাধারণত তাপমাত্রা পরিমাপের কাজে ব্যবহার করা হয়।
আজ আমরা কথা বলব, ট্রান্সডিউসার নির্বাচনের ক্ষেত্রে বিবেচ্য বিষয়সমূহ নিয়ে। ট্রান্সডিউসার নির্বাচনের ক্ষেত্রে নিচের বিষয়গুলোর (Factors) উপর লক্ষ রাখতে হবে; যথা—
যে-সকল ট্রান্সডিউসার মেকানিক্যাল বা ভৌতিক পরিমাণকে ইলেকট্রিক্যাল পরিমাণে পরিণত করে, তাকে ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সডিউসার বলে। ইলেকট্রিক্যাল ট্রান্সডিউসারের প্যারামিটারগুলো নিচে আলোচনা করা হলঃ